মসজিদটি মুঘল আদলে নকশা ও ডিজাইনকরা
আবুবকরসিদ্দিক—–
হিন্দা শাহী জামে মসজিদ উত্তরাঞ্চলের স্থাপত্য শিল্পের এক অনন্য সৃষ্টি। বাংলা ১৩৬৫ সালে কুমিল্লার বিখ্যাত পীর আলেম মাওলানা আব্দুল গফুর চিশতির নির্দেশনায় এই শাহী মসজিদের নির্মান কাজ শুরু হয়েছিল। স্থানীয় জনশ্রæতি আছে মসজিদটি মুঘল আদলে নকশা ও ডিজাই নকরা হয়েছে। সু-উচ্চ মিনার আ রকারুকাজ দেখতে প্রতিদিনইি ভঁড়করেন দুর-দুরান্তের দর্শনার্থীরা। কেউ আসেনমসজিদে নামাজ আদায় করতে কেউবা আসেন কোনমনবাঞ্ছনা পুরুনের আশায়।
হিন্দা শাহীজামেমসজিদ। স্থানীয় লোকদের কাছে এক ঐতিহাসিক নির্দশন। জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার হিন্দা গ্রামে নির্মিত মসজিদটির স্থাপত্য শিল্প এখন যে কারোরই নজর কাড়ছে।
স্থানীয়ভাবেই মসজিদটির নকশাকওে নির্মান করেন মিস্ত্রিরা। যতদিন গড়াচ্ছে ততই এর সুনাম ছড়িয়ে পড়ছে আর তাই এই মসজিদ নিয়েএখন গর্ব করেন স্থানীয়রা।
ঊ্রাক্ষন বাড়ীয়া থেকে এস নামাজ আদায় করছেন মোর্কারম হোসেন। তিওি ্টকেজন চিশতীয়া তরিকার একজন খাদেম। তিনি বলেন রমজান মাস আস লেই তিনি এখানে আসেন ও সব সালাত আদায় করেন।
শুধু ুমসজিদের সৌন্দর্য আর সালাত আদায়ে ছুটেআসেন বিভিন্ন এলাকার মানুষ। শুক্রবার এই সংখ্যাবাড়েকয়েকগুনচলেদিনভররান্নাবান্না । আরখাওয়া দাওয়া ইফতার আর সাহরি।
নওগাঁ , রাজশাহি , বিশেষ কওে কুমিল্লার চিশতিয়া তরিকার লোক বেশী আসে এই মসজিদে।
এমনমসজিদে মুয়াজ্জিন আরইমামহতেপারা যেনভাগ্যেরব্যাপারতাইউচ্ছসিত দায়িত্বরত ইমাম-মুয়াজ্জিনরা।
হিন্দা মসজিদেও পিশ ইমাম ইমরুল হোসেন, জানান এই মসজিদেও ইমামতি করা ভাগ্যের ব্যাপার।
কারুকার্য খচিত নকশায় ভরা হিমশীতল এই মসজিদটি সম্প্রসারণে সদি নেয়া হয় নানান উদ্যোগ তাহলে পর্যটন কেন্দ্রের অপার সম্ভাবনা দেখা দিবে এই নির্বত পল্লীতে।।
্টখোনে কিভাবে যাওয়া যায়
জয়পুরহাট জেলা সদর থেকে সড়ক পথে ক্ষেতলাল উপজেলা হয়ে বড়াইল ইউনিয়ন পরিষদ এর সন্নিকটে হিন্দা-কসবা শাহী জামে মসজিদটিতে পৌঁছা যায়।
ইসলামী স্থাপত্য শিল্পের অন্যতম নিদর্শন হিন্দা-কসবা শাহী জামে মসজিদ। জয়পুরহাট শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে ক্ষেতলাল উপজেলার বড়াইল ইউনিয়নের হিন্দা গ্রামে এ মসজিদটি অবস্থিত। মসজিদটির কাঠামোতে কাঁচ, চিনামাটির টুকরা ও মোজাইকসহ এর দেয়াালে রয়েছে বিভিন্ন রকম নকশা যা মোঘল স্থাপত্য শিল্পের অনুকরনে করা হয়েছে। মসজিদের কক্ষের দৈর্ঘ্য ৪৯.৫০ ফুট ও প্রস্থ ২২.৫০ ফুট। ইসলামের ৫ টি স্থম্ভের কথা চিন্তা করে এর ৫ টি গম্বুজ তৈরি করা হয়েছে। মাঝের বড় ১টি ও চারপাশের ৪টি ছোট গম্বুজ রড ছাড়াাই তৈরি হয়েছে। মসজিদের উত্তর পাশে ৪০ ফুট লম্বা মিনার রয়েছে। পূর্ব পাশে রয়েছ হযরত শাহ্ সুলতান বখতির ৪জন শিষ্যের মাজার।
বাংলা ১৩৬৫ সালে বাগমারী পীর হিসাবে পরিচিত চিশতিয়া তরিকার অন্যতম পীর হযরত আব্দুল গফুর চিশতীর (রহঃ) নির্দেশে মাওলানা আব্দুল খালেক চিশতি আমলে তাঁরই তত্ত¡াবধানে এই মসজিদটি নির্মিত হয়। হযরত আব্দুল গফুর চিশতী (রহ) নিজেই এর নকশা তৈরি ও ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন বলে জানালেন স্থানীয় লোকেরা।।
Leave a Reply