জনজীবন ডেস্ক—-
লিংকঃ- জয়পুরহাটের মফস্বল শহওে বাহারী রকম ইফতার পাওয়া যায়। জেলার রোজাদারের সংখ্যা বেশী হওয়ায় স্থানীয় হোটেল রেস্তোরায় ইফতার কওে উঠতি বয়সের ছেলে মেয়েরা। রোজাদারদেও জন্য ইফতার আল্লাহর নেয়ামত স্বরুপ। মফস্বল শহর হলেও ঢাকার সাথে পাল্লা দিয়ে এখানকার রেষ্টুরেন্ট গুলো ইফতার বানায়। পুরান ঢাকার বড় বাপের পোলায় খায় না পেলেও অনেক সুস্বাদু অল্প টাকায় ইফতার প্যাকেজ পাওয়াযায় জয়পুরহাটে। কাচ্চি বিরিয়ানী, মাটম বিরিয়ানী, শিক কাবাব জালি কাবাব, গ্রীল , মুরগীর রোষ্ট, টিকিয়া কাবাব,লাচ্ছি বুট বুন্দিয়া ,খেজুর, আর মুড়ি ,জিলিপি ত থাকেই।
জয়পুরহাটে এখন অনেক চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট গড়ে উঠেছে।
তার মধ্যে ৩ তারকা হোটেল জাকোসের সেখানে মুল্য বেশী হওয়ায় অনেকে যেতে পারেনা। তবে শহরের আজাদ হোটেল সুন্দরবন হোটেল ধানসিঁড়ি, মধুমিতা, রুচিতায় খুব কম মুল্যে ইফতার পাওয়া যায়।
আজাদ হোটেল ও রেষ্টুরেন্ট স্কলের ছাত্র ছাত্রী দেও জন্য ১৪০ টাকার প্যাকেজ ওফার দিয়েছে । ভীড়ও বেশী সিট নাপেলে পার্সেও নিয়ে স্ত্রী পুত্র সকলকে নিয়ে ইফতার করে। এই সব রেষ্টুরেন্টে কাচ্চি বিরিয়ানী, মাটম বিরিয়ানী, শিক কাবাব জালি কাবাব, গ্রীল , মুরঘীর রোষ্ট, টিকিয়া কাবাব,লাচ্ছি, দৈ.খেজুর, আঁকড়. শরবৎ, ডাবএর পানি, বেগুনী, পেঁয়াজু, বোরহানী, বুট বুন্দিয়া আর মুড়ি ,জিলিপি ত থাকেই এতে খুশী স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রীরা।
ইফতারী রোজাদারদেও জন্য আল্লাহর রহমত , কোন বন্ধু বান্ধব যদি গরীব হয় সেও বন্ধু বান্ধবদেও সাথে ইফতার কওে , এমনকি অমুসলিমরাও রোজাদারদেও সাথে ইফতারীতে অংশ নেয়। জয়পুরহাট পে্রুসক্লাবে মাড়োয়ারী , সনাতন ধমর্অলম্বীরা ওএকসাথে ইফতার করে।


Leave a Reply