1. kabir28journal@yahoo.com : Abubakar Siddik : Abubakar Siddik
  2. kabir.news@gmail.com : Kabir :
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১২:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
জয়পুরহাটে বাঁশঝাড় থেকে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার দক্ষ যুব গড়ব দেশ, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ’ এই শ্লোগানে জয়পুরহাটে উদযাপিত হচ্ছে জাতীয় যুব দিবস জয়পুরহাটে নিখোঁজের ২৪ দিনেও সন্ধান মেলেনি স্কুলছাত্র সিহাবের জয়পুরহাটে নানা কর্মসুচীর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত। জয়পুরহাটে শিব মন্দির কমিটির  উদ্যোগে স্বল্প মুল্যে সবজি বিক্রি শুরু হয়েছে ।  জয়পুরহাটে কলেজ শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করে হত্যা মামলায় ২ জনের মৃত্যুদন্ড বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে জড়িত কেউ সাজার বাইরে যাবে না-রংপুরে জনপ্রশাসন সচিব – পাঁচবিবি ইউএনও’র বিভিন্ন পূজা মন্ডব পরিদর্শন ও আর্থিক অনুদান প্রদান জয়পুরহাটে কুমারী পুজা অনুষ্ঠিত- মরহুম সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজীর স্মরণে জয়পুরহাট প্রেসক্লাবে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল

টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার সফল কৃষি উদ্যোক্তা জাহিদুল ইসলাম।

সাংবাদিকের নাম:
  • আপডেট টাইম: সোমবার, ৭ আগস্ট, ২০২৩
  • ১১১ ০০০ জন পড়েছে।

ঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার সফল কৃষি উদ্যোক্তা জাহিদুল ইসলাম। তার বাড়ি উপজেলার দাড়িয়াপুর গ্ৰামে। নিজস্ব জমিতে বাণিজ্যিকভাবে আঙ্গুর চাষ করে লাভবান হয়ে অন্যদের উদ্বুদ্ধ করছেন তিনি। ইউটিউবে আঙ্গুর চাষ দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে বাড়ির আঙিনার অ‌নাবাদিজায়গায় আঙ্গুর চাষের পরিকল্পনা করেন তিনি।ঢাকার কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের নায়েক পদে কর্মরত জাহিদুল ইসলাম প্রথমবারেই আঙ্গুর চাষে সফলতা লাভ করে । তার বাড়ির পাশে ২০ শতাংশ জমিতে প্রথমে ৪৯টি আঙ্গুর চারা রোপণ করে শুরু করেন আঙ্গুর চাষের পরিচর্চা ।

গতকাল রোববার (৬ আগস্ট) সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, তার আঙ্গুর বাগানে থোকায় থোকায় কাঁচা পাকা রসালো আঙ্গুর ঝুলছে। জাহিদুল ও তার কর্মচারীরা কাজ করছে। বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা দর্শনার্থীরা বাগান পরিদর্শন করছে।

জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমি ইউটিউবের মাধ্যমে মিষ্টি আঙ্গুর চাষ করা দেখি। পরবর্তীতে ২০২২ সালের রমজানের শুরুতে ২২ হাজার টাকায় ৪৯টি চারা ক্রয় করে বাড়ির পাশে ২০ কাঠা জমিতে রোপণ করি। এতে ১ বছরের মধ্যে এ বছর রমজানের আগেই ফলন আসতে শুরু করে। প্রতিটি গাছে ২০ থেকে ২৫ কেজি করে আঙ্গুর হয়। এতে প্রথমবারেই আমার ফলন ভালো হয়েছে। প্রতিদিন ৮০ কেজি করে আঙ্গুর বাগান থেকে তুলে থাকি। বিক্রি করছি ২০০ টাকা কেজি দরে। ইতিমধ্যেই প্রায় দেড় লাখ টাকার আঙুর বিক্রি করা হয়েছে। এ বছরই প্রায় ৩ লাখ টাকার আঙুর বিক্রির আশা করছি।

তিনি আরো বলেন, বর্তমানে আমার বাগানে ৫৭টি আঙ্গুর গাছ রয়েছে। তবে এ বছর লাল, কালো এবং সবুজ রঙের আরো ৩টি নতুন জাতের চারা রোপণ করেছি। ভেজাল মুক্ত এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সাধারণ মানুষকে খাওয়ানোর জন্য এমন উদ্যোগ নিয়েছি। তার স্ত্রী সেলিনা বেগমসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরাও এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহযোগিতা করছেন।জাহিদুল ইসলামের আঙ্গুর বাগানটি দেখাশুনা করেন ভাতিজা রাকিব হোসেন। তিনি বলেন, আমি চাচার অবর্তমানে বাগানটি দেখাশুনা করছি। বাগানে পানি দেওয়া থেকে শুরু করে অনেক কাজ আমি করি। বাগানের আঙুর মাছি ও পোকা মাকড়ের হাত থেকে রক্ষা করতে মাঝে মধ্যেই স্প্রে করতে হয়।

রাকিব আরো বলেন, আমাদের আঙ্গুর চাষ করা দেখে পার্শ্ববর্তী গ্রামের অনেক মানুষ আঙ্গুর চাষ করতে আগ্রহী হয়েছেন। আঙ্গুর চাষে লাভবান হওয়া যায়। এছাড়াও বাগানের আঙুর ও চারা আমি নিজেই বিক্রি করি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ধরনের আরো সংবাদ